
সতর্কীকরণ! কেস রেফারেন্স ওয়েবসাইটে প্রকাশিত অধিকাংশ নজীর বিভিন্ন বই ও ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। এই সকল নজীর এর সঠিকতার বিষয়ে কেস রেফারেন্স ওয়েবসাইট কোন নিশ্চয়তা প্রদান করে না। কেস রেফারেন্স ওয়েবসাইটে প্রকাশিত নজীর এর উপর নির্ভর এর আগে সংশ্লিষ্ট নজীরটির রেফারেন্স মিলিয়ে নেওয়ার অনুরোধ করা হচ্ছে।
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল আইন, ২০০২
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল আইন, ২০০২ এর ৭(ঝ) ধারা অনুযায়ী জামুকাকে মুক্তিযোদ্ধা তালিকা প্রস্তুত এবং মুক্তিযোদ্ধা সনদ বিতরণের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। আইনের উক্ত বিধান অনুযায়ী, জামুকা জাল ও মিথ্যা মুক্তিযোদ্ধা সনদের বাতিলের সুপারিশ করতেও অধিকারী। আমাদের আরও অভিমত এই যে, জামুকা নিজেই মুক্তিযোদ্ধাদের জাল ও মিথ্যা সনদ বাতিল করতে পারে...... (১১)
রেকর্ড থেকে এটা স্পষ্ট যে, রিটকারী-প্রতিপক্ষ ১ নং কে তার মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের আগে শুনানির সুযোগ, মৌখিক বা লিখিত প্রমাণ দাখিল, এমনকি সাক্ষী পরীক্ষার সুযোগ দেওয়া হয়নি। তাই, হাইকোর্ট বিভাগ কর্তৃক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপসচিবের স্বাক্ষরিত ০৭.১০.২০২০ তারিখের ৪৮.০০.০০০০.০০৪.৩৭.০০৩.২০.২০২২ নং স্মারক দ্বারা মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিল অবৈধ ঘোষণা করে সম্পূরক বিধি চূড়ান্ত করা সঠিক হয়েছে। ...... (১২)
বাংলাদেশ সরকার বনাম মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন (ওবায়দুল হাসান জ) (দেওয়ানী) ২০ এডিসি ২৮০
Info!
"Please note that while every effort has been made to provide accurate case references, there may be some unintentional errors. We encourage users to verify the information from official sources for complete accuracy."