সার্চ ইন্টারফেসে আপনাকে স্বাগতম

আপনি এখানে আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্য সহজে খুঁজে পেতে পারেন। নির্দিষ্ট শব্দ বা সংখ্যা লিখে সার্চ করুন। এরপর ডান দিকের আপ এন্ড ডাউন আইকনে ক্লিক করে উপরে নিচে যান।

হুবহু মিল
কিছুটা মিল

Attachment in Civil Suit | Case Reference

লিগ্যাল ভয়েস

Attachment

It is true that the sole object behind the order levying attachment before judgment is to give an assurance to the plaintiff that his decree if made would be satisfied. It is a sort of a guarantee against the decree becoming infructuous for want of property available from which the plaintiff can satisfy the decree. Attachment before judgment is an extraordinary, unusual remedy. Attachment after judgment is an ordinary and usual remedy. Order XXXVIII, rule 5 of the CPC has clearly spelt out under what circumstances order of attachment before judgment is passed. Attachment before judgment and after judgment have same consequence provided under section 64 of the CPC. It is clearly stated that if any property is attached by the Court or any competent authority that property cannot be transferred without the order of the Court, if so, the transfer will be null and void. [73 DLR 152]

Court's power under rule 5 is an extraordinary power and this power must, therefore, be used with utmost caution and shouild be sparingly exercised. Shams vs Mozammel. 27 DLR 256; Panama vs Bangladesh. 31 DLR (AD) 112. Court must have proof that what the defendants are doing with a view to obstruct or delay the execution of the decree. M/S U vs S. 28 DLR 232; Transcontinental vs Formentors 10 BLC (AD) 148: Mohfuzul (Md) vs Precious. 9 BLC 395. and the attachment on an application that discloses no particulars of the defendant's property suffers from error of law. Israil vs Himalaya. 46 DLR 44. Court should be circumspect in allowing attachment. Islam vs Nirman. 50 DLR (AD) 21: 17 BLD (AD) 223. Object of attachment cannot have the effect of stoppage of the business. Nirman vs Islam. 50 DLR 125. If the court has power under rule 5 to attach the property of the defendant at a time when there is only a possiblity of a decree in favour of the plaintiff, it will be anomalous to hold that after he has actually secured a decree, the court cannot act to protect his interest just because the execution of the decree has been postponed and the proper course would be to attach the property and protect the decree-holder. Mohi vs Province. 14 DLR (SC) 112.

Court's power of attachment before judgment

in exercise of its inherent power under section 151 is circumscribed by the conditions set down in rule 5 (In the instant case attachment was made as the defendant-foreign shipping company was not in a position to satisfy the claim which was a large sum of money except the lighterage sought to be attached). Bangladesh vs Panama. 29 DLR 252. Unless a prima facie ownership of a property is determined it is not liable to be attached. R. vs Eastern I BLD 67: 1981 BCR 77; Moslem v Aziza 14 BLD 465.

An order of attachment of the defendant's property before asking him to show cause against attachment not legal and cannot be upheld. Lokman vs A. 37 DLR 220: 6 BLD 72. The opposite party being a voyage charterer and not being owner of the ship, the ship is not liable to be attached in a suit for the dues of the charterer under voyage charter, Bangla vs Continental. 43 DLR 617. A foreign vessel in her normal course of business moves from port to port in her international routes and it can be treated as movable property under rule 5. Eurco vs Grain Bank. 45 DLR 591.

Under sub-rule 1 of rule 5 court may call upon the defendant to show cause why security should not be furnished by him or may require him to furnish security and may under its sub-rule (3) also direct "conditional attachment" and the condition of such attachment is that it lasts until the security, if ordered, is furnished or cause is shown, then attachment is compulsorily withdrawn and in case the defendant does not respond to the notice, his property is then unconditionally attached under rule 6(1). Shirkat vs National Bank. 21 DLR (SC) 275; and the court should consider the question of security as the first alternative and only when the defendatn docs not show cause or fails to furnish security the court may pass an order of attachment. Habib vs Nuru. 18 BLD 73: 50 DLR 82; and the second alternative comes in when there are concrete allegations to satisfy the court. Lawrence vs Ajax. 17 BLD 159: 2 BLC 327. An order passed under rule 6(1) can only be withdrawn under rule 9. Karnaphuli vs Toya. 25 DLR 428.

The mere fact that the money by way of attachment has been brought into custody, does not either destroy the security created by the judgment-debtor or give priority to the creditor over the Government as secuiry holder, Bangladesh vs M. 28 DLR (AD) 45. Dismissal of an execution case for default, the attachment before judgment does not cease and a transfer made during the attachment is void under section 64. Fulari vs Benode. 18 DLR 393. An attachment before judgment cannot come to an end until it is set aside or the decree is satisfied. Pubali Bank vs Mohammad. 7 BLD 41: 40 DLR 525.


রায়ের পূর্বে ক্রোকের প্রধান উদ্দেশ্য হইল, বাদীকে তাহার ডিক্রির টাকা, যদি বা

অবশেষে উহা প্রদত্ত হয়, বিবাদীর সম্পত্তি হইতে আদায়ে সমর্থ করা [৪০ সিডব্লিউএন ৬৫৭/। তবে রায়ের পূর্বে ক্রোকের ব্যাপারে এই অজুহাতটি যথেষ্ট হইবে না /১৫১ আইসি ২৮৩)। অত্র নিয়মের মূল উদ্দেশ্য হইল, ডিক্রি প্রদত্ত হইবে, তাহা যাহাতে নিষ্ফল না হয়, সেইজন্য কতিপয় পদক্ষেপ নিশ্চিতকরণ। রায়ের পূর্বে ক্রোকের জন্য অস্পষ্ট অভিযোগ যথেষ্ট নহে ৪৬ বোম্বে ৪৩১।। ক্রোক করিবার ক্ষমতা আদালত হালকাভাবে এবং যেই অনিষ্ট লক্ষ্য করা হইয়াছে তাহার পরিষ্কার প্রমাণ ব্যতিরেকে প্রয়োগ করিতে পারে না। [৭৩ আইসি ৭২১/

বিবাদীকে বিজ্ঞপ্তি প্রদানের পর ক্রোকের আদেশ প্রদান করিতে হয় /এএল ৩৩//বিজ্ঞপ্তি অবশ্যই ঘ পরিশিষ্টের ৫ নং ছাচে হইতে হইবে (১৪৮ আইসি ৫০৯)। কিন্তু এই কার্যপদ্ধতি পালন না করা এবং বিবাদীকে জামানত প্রদানের সুযোগ না দেওয়া একটি অনিয়ম (irregularity) মাত্র ((১৯৪৫) নাগ, ১২১/। অত্র নিয়মে "সম্পত্তি" বলিতে স্থাবর ও অস্থাবর উভয় প্রকার সম্পত্তি বুঝায় (১৭ এলাহাবাদ ৮২। তাহার সম্পত্তি বলিতে বাদীর সম্পত্তি বুঝায়।

বন্ধকের উপর মোকদ্দমার ক্ষেত্রেও রায়ের পূর্বে ক্রোক মঞ্জুর করা যায় (৪৬ ক্যাল, ২৪৫)। ৫(৩) নিয়মের অধীনে শর্তসাপেক্ষ ক্রোক জামানত প্রদানের পর প্রত্যাহার করা হইলে উহা ৯৫ ধারার আওতাধীন হয় এবং যদি অপর্যাপ্ত অজুহাতে ক্রোকাদেশ লাভ করা হইয়া থাকে, তবে ক্ষতিপূরণ দেওয়া যাইতে পারে [৩৫ সিডব্লিউটি ৫৪৬।। যেইক্ষেত্রে শর্তসাপেক্ষে ক্রোকের আদেশ ইতোপূর্বে প্রদান করা হইয়াছে, সেইক্ষেত্রে শর্তসাপেক্ষ আদেশ চূড়ান্ত হওয়ার পরে রায়ের পূর্বে ক্রোকের জন্য নূতন আদেশ প্রদান করা বা জারি করিবার প্রয়োজন নাই। অত্র ৩ নিয়মের (৩) উপনিয়মের অধীন কোন শর্তসাপেক্ষ ক্রোকের আদেশ কেবলমাত্র পূর্ববর্তী (১) উপনিয়মের বিধান প্রতিপালনের পর প্রদান করা যাইবে। উহা ব্যতীত অত্র ৫(৩) নিয়মের অধীন কোন শর্তসাপেক্ষ আদেশ আইনসঙ্গত হইবে না/২৫ ডিএলআর ৪২৮)। ৫(১) নিয়মের অধীনে কোন জামানত দিতে হইবে না সেই মর্মে কারণ দর্শাইবার নিমিত্ত আদালত বিবাদীকে তলব করিতে পারেন অথবা তাহাকে জামানত প্রদানের নির্দেশ দিতে পারেন। উপনিয়ম (৩) অনুসারে আদালত তাহার সম্পত্তি শর্তসাপেক্ষে ক্রোকেরও নির্দেশ দিতে পারেন। এইরূপ ক্রোকের শর্ত হইল, আবশ্যকীয় জামানত প্রদান না করা পর্যন্ত বা ক্রোকের আদেশের বিরুদ্ধে কারণ না দর্শান পর্যন্ত উহা বিদ্যমান থাকে।

(২১ ডিএলআর (এসসি) ২৭৫]

দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশের ৫ নিয়মের অধীনে আদালতকে রায়ের পূর্বে ক্রোক করিবার যেই ক্ষমতাটি প্রদান করা হইয়াছে, ইহা একটি অসাধারণ ক্ষমতা। এই ক্ষমতার ফলে মোকদ্দমার কোন পক্ষ, তাহার বিরুদ্ধে কোন ডিক্রি প্রদানের পূর্বেই তাহার নিজের সম্পত্তি ব্যবহার ও ভোগ করা হইতে বারিত হয়, এবং তাহার বিরুদ্ধে যেকোন ডিক্রি আদৌ প্রদান করা হইবে, সেই মর্মেও নিশ্চয়তা থাকে না। এইজন্য এই ক্ষমতা অবশ্যই সর্বাধিক সতর্কতা ও যত্নশীলতার সহিত প্রয়োগ করিতে হইবে ২১ ডিএলআর ২৫৬)। আদালতকে এই ক্ষমতা প্রয়োগের পূর্বে বাদীকে কিছু বাস্তব অভিযোগ এবং উপকরণ আদালতের সামনে উপস্থাপন করিতে হইবে। অস্পষ্ট এবং সাধারণ বিবৃতি যথেষ্ট নহে। বাদীকে অবশ্যই আদালতের সামনে কিছু নির্দিষ্ট উপকরণ হাজির করিতে হইবে (২৭ ডিএলআর ২৫৬/। দেওয়ানী অধিকার নির্ধারণ ও তাহা সংরক্ষণের ক্ষমতা দেওয়ানী আদালতের রহিয়াছে এবং ঐ সকল অধিকার রক্ষার জন্য অত্র নিয়মে প্রদত্ত ক্ষমতা প্রয়োগ করা অপরিহার্য।

(১৪ ডিএলআর (এসসি) ১১২]

সাব্যস্ত দেনাদারের সম্পত্তি ক্রোকের কার্যকরীকরণ: ডিক্রি প্রদান করিবার পরও সাব্যস্ত দেনাদারের সম্পত্তি ক্রোকের বিষয়টি কার্যকরী করা যাইতে পারে। কেননা ডিক্রির পাওনা মিটাইয়া বাদীর স্বার্থ সংরক্ষণ করাই আদালতের মুখ্য উদ্দেশ্যে। (১৪ ডিএলআর (এসসি) ১১২)

অন্তর্নিহিত ক্ষমতাবলে ক্রোক: আদালতকে ১৫১ ধারার আওতায় রায়ের পূর্বে সম্পত্তি ক্রোক করিতে হইলে এই আদেশের ৫ নিয়মের অধীনে উল্লিখিত সমস্ত শর্ত পূরণ করিতে হইবে। (২৯ ডিএলআর ২৫২)

ক্রোকাদেশে আদালতের লক্ষণীয় বিষয়: রায়ের পূর্বে কোন সম্পত্তি ক্রোক করিতে হইলে আদালতকে অবশ্যই এই মর্মে সন্তুষ্ট হইতে হইবে যে, বিবাদী মামলার ডিক্রি এড়াইবার কিংবা বিলম্বিত করিবার জন্য কর্মপন্থা গ্রহণ করিতেছে। [২৮ ডিএলআর ২৩২/

বিদেশী কোম্পানীর ক্ষেত্রে প্রতিকার: বিদেশী কোম্পানীর বিরুদ্ধে বাদী কোন প্রতিকার দাবি করিলে উহা বেসরকারী আন্তর্জাতিক আইনের (Private International Law) মাধ্যমে আদায় করিতে হইবে।

[২৮ ডিএলআর ২৩২/

রায়-পূর্ব ক্রোকের ক্ষমতা একটি অসাধারণ ক্ষমতা: মামলার রায়ের পূর্বে আদালতের সম্পত্তি ক্রোকের ক্ষমতা নিঃসন্দেহে একটি অসাধারণ ক্ষমতা সেইহেতু উক্ত ক্ষমতা অত্যন্ত ধৈর্য, সতর্কতা সংযমের সাথে প্রয়োগ করিতে হইবে। (২৭ ডিএলআর ২৫৬)

রায়-পূর্ব ক্রোকের জন্য বাদীর করণীয় বিষয়: ৩৮ আদেশের ৫ নিয়মের আওতায় আদালতকে ইহার

ক্ষমতা প্রয়োগ করাইতে হইলে বাদীকে তাহার দাবির সমর্থনে আদালতের সম্মুখে কিছু বাস্তব ও যুক্তিযুক্ত অভিযোগ উপস্থাপন করিতে হইবে। [২৭ ডিএলআর ২৫৬/

শর্তাধীন ক্রোক : ৫(৩) নিয়মের বিধান মোতাবেক আদালত শর্তাধীন ক্রোকেরও আদেশ প্রদান করিতে পারেন। তবে শর্ত হইতেছে, বিবাদী ক্রোকের বিরুদ্ধে কারণ প্রদর্শন না করা কিংবা জামানত পরিশোধ না রা পর্যন্ত ঐরূপ ক্রোকাদেশ বলবত থাকিবে।

(২১ ডিএলআর (এসসি) ৭৫। আদেশ ৩৮ নিয়ম ৫: রায়ের পূর্বে ক্রোক: বিবাদী, একজন বিদেশী শিপিং কোম্পানী, এই মর্মে সন্তুষ্ট

করিতে পারে নাই যে, রায়ের সময় বাদী অনুকূলে দাবিকৃত বিরাট অঙ্কের অর্থ এই অবস্থায় আছে যে, মাল খালাসের ভাড়া ব্যতীত দাবি সন্তুষ্টি বর্তমান মামলায় আকৃষ্ট হইয়া থাকে।

রায়ঃ আদেশ ৩৮ নিয়ম ৫-এর অধীনে বাদীর আবেদন অবশ্যই মঞ্জুর হইবে। (১৯৭৭) ২৯ ডিএলআর ২৫২।

আদেশ ৩৮ নিয়ম ৫-এর অধীনে যেই পরিস্থিতিতে সম্পত্তি ক্রোকের আদেশ প্রদান করা হইয়া থাকে। বিবাদীর বর্তমান দক্ষতা, (যাহার সম্পত্তি ক্রোকের আদেশ আছে) আবেদন নাকচের বিষয়বস্তু নহে।

((১৯৭৭) ২৯ ডিএলআর ৩৮৪) রায়ের পূর্বে ক্রোকের ক্ষমতা, বিশেষ ক্ষমতা হিসাবে অত্যল্প পরিমাণে ব্যবহার করা উচিত।

রায়ের পূর্বে ক্রোকের জন্য আদালতের ক্ষমতা যাহা দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৩৮ নিয়ম ৫-এর অধীনে আদালতের উপর ন্যস্ত করা হইয়াছে, উহা একটি বিশেষ ক্ষমতা যাহার মাধ্যমে মামলায় একজন পক্ষ তাহার বিরুদ্ধে কোন ডিক্রি প্রদান করিবার পূর্বে তাহার নিজের সম্পত্তি ভোগ করিবার এবং ব্যবহার করিবার জন্য রক্ষা করিতে পারে

এবং যখন সেইক্ষেত্রে তাহার বিরুদ্ধে আদৌ কোন ডিক্রি প্রদান করা হইবে কিনা তাহার কোন নিশ্চয়তা নাই। সুতরাং এই ক্ষমতা অবশ্যই অতি সতর্কতার সহিত ব্যবহার করিতে হইবে এবং অত্যল্প পরিমাণে অনুশীলন করিতে হইবে। ((১৯৭৫) ২৭ ডিএলআর ২৫৬।

আদেশ ৩৮ নিয়ম ৫-১০৪ রায়ের পূর্বে ক্রোকের ক্ষেত্রে আদালত যখন সঠিকভাবে সন্তুষ্ট হইবে যে, অনুরূপ পদক্ষেপ হলফনামা বা অন্য কোনভাবে প্রয়োজনীয়। অস্পষ্ট অভিযোগ পর্যাপ্ত নহে।

আদালতের ক্ষমতা আছে বিবাদীর দখলকৃত সম্পত্তি রায়ের পূর্বে ক্রোকের আদেশ দিবার, যদি আদালত

হলফনামা বা অন্য কোনভাবে সন্তুষ্ট হইয়া থাকে যে, বিবাদী ইচ্ছাকৃতভাবে তাহার বিরুদ্ধে প্রদান হইতে পারে এমন কোন ডিক্রি নিষ্পত্তির জন্য বাধা প্রদান বা দেরি করিতেছে। আদালতের এখতিয়ার হইতে তাহার সম্পত্তির সম্পূর্ণ বা কোন অংশ বিক্রয় করিলে অথবা তাহার সম্পত্তির সম্পূর্ণ বা কোন অংশ সরাইতে চাহিলে, আদালত বিবাদীকে হয় নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ জামানত হিসাবে রাখিতে নতুবা আদালতের আয়ত্তে সম্পত্তি স্থাপন এবং অবস্থান করিতে আদেশ দিতে পারেন। আদালতের সম্পত্তির সম্পূর্ণ অথবা কোন অংশের উপর শর্তপূর্ণ ক্রোকের আদেশ প্রদান করিবারও ক্ষমতা আছে। [(১৯৭৯) ৩১ ডিএলআর (এডি) ১১২]

আদেশ ৩৮ নিয়ম ৫(১) (৩) ৪ নিয়ম ৫-এর উপনিয়ম ৩-এর অধীনে ক্রোকের ক্ষেত্রে শর্তপূর্ণ আদেশ কেবলমাত্র তখন প্রদান করা যাইতে পারে যখন ১ নিয়ম অনুসারে শর্তসমূহের কার্যপ্রণালী সম্পন্ন করা হইয়া থাকে, যাহা ব্যতীত উপনিয়ম ৩-এর অধীনে প্রদানকৃত আদেশ বৈধ আদেশ হইবে না। ২৮/৭/৭১ তারিখে ২ নং বিবাদীর বিরুদ্ধে অর্থ ক্রোকের রায় আদেশ ৩৮, নিয়ম (৫)-এর শর্ত অনুসারে প্রদান করা হয় নাই। "আদালত আদেশে শর্তপূর্ণ ক্রোকেরও নির্দেশ দিতে পারেন" উপনিয়ম (৩)-এ এই কথার অর্থ হইল, নিয়ম ৫-এর উপনিয়ম ১(১) এর অধীনে প্রদানকৃত আদেশকে অবশ্যই এই শর্তপূর্ণ ক্রোক অনুসরণ করিবে। সুতরাং আদালতের প্রথম নিয়ম ৫-এর উপনিয়ম (১)-এর অধীনে যাহা শর্ত নির্দেশ করিয়া থাকে, আদেশ মঞ্জুর ব্যতীত উপনিয়ম (৩)-এর অধীনে শর্ত পূর্ণ ক্রোক পাস করিবার আদেশ প্রদানের ক্ষমতা নাই। (১৯৭৩) ২৫ ডিএলআর ৪২৮)

আদেশ ৩৮ নিয়ম ৫: রায়ের পূর্বে ক্রোক (বিবাদীর সম্পত্তি) আদালত বিবাদীকে নির্দেশ দিতে পারে যে, হয় জামানত প্রদান করিতে নতুবা কেন সে জামানত প্রদান করিবে না সেই বিষয়ে কারণ দর্শাইতে। তাহাকে ক্রোকের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর জন্য জিজ্ঞাসা করিবার পূর্বে বিবাদীর সম্পত্তি ক্রোক করিবার আদেশ বৈধ নহে এবং উহা প্রয়োগ করা যাইবে না। [৩৭ ডিএলআর ২২০/

এডমির‍্যালটি কোর্টের জন্য রায়ের পূর্বে ক্রোকের জন্য আদেশ ৩৮ নিয়ম ৫-এর নীতিসমূহ প্রযোজ্য নহে।

(৩৮ ডিএলআর ৩০।

আদেশ ৩৮ নিয়ম ৫ ও ৮: রায়ের পূর্বে চুক্তিপত্র সম্পাদনপূর্বক ভাড়া করা জাহাজ ক্রোক :

ভ্রমণের জন্য সরকারী সনদের অধীনে কোন জাহাজ কি সরকারী সনদের অধীনে চার্টারার এর কাজের জন্য ক্রোক

করা আইনগত বাধ্য- যদি কখনও বাদীর যুক্তি গ্রহণ করা হয় এবং দেখা যায় যে, সরকারী সনদ বলে ভাড়া করা

সময়ের মধ্যে আলোচ্য জাহাজটি বাংলাদেশের জলসীমার মধ্যে প্রবেশ করিয়াছে তবে তখনও উক্ত জাহাজের

মালিকানা এবং দখল ঐ জাহাজের পোতাধ্যক্ষের মাধ্যমে জাহাজের প্রকৃত মালিকের অধীনেই থাকিবে এবং

জাহাজের ক্রুরাও তাহার অধীনে থাকিবে। বাদীর অনুরোধে নিম্ন আদালত যদি অপর পক্ষকে ভ্রমণের জন্য সরকারী সনদপ্রাপ্ত হিসাবে দেখিতে পায় এবং কোনভাবেই যদি তাহারা জাহাজের স্বত্বাধিকারী না হইয়া থাকে তবে আলোচ্য জাহাজটি আইনসঙ্গতভাবে রায়ের পূর্বে ক্রোক করা যাইবে না। (১৪৩ ডিএলআর ১৯৯]

আদেশ ৩৮ নিয়ম ৫৪ যেইক্ষেত্রে ক্রোকের আদেশ বাতিল করা আইনতঃ বাধ্য সেইক্ষেত্রে ব্যাংক জামিনদার কর্তৃক উক্ত আদেশ অনুসরণ করা ও বাতিল করিবার জন্য ফেরত পাঠান আইনতঃ বাধ্য।

[৪৫ ডিএলআর ১৯৯৩]

আদেশ ৩৮ নিয়ম ৫৪ রায়ের পূর্বে ক্রোকের আদেশ দেওয়ার পূর্বে আদালত অবশ্যই বিকল্প হিসাবে জামানতের প্রশ্ন বিবেচনা করিবেন। কেবলমাত্র যখন বিবাদী কারণ দর্শাইতে ব্যর্থ হয় অথবা আদালতের দেওয়া সময় মধ্যে চাওয়া জামানত দিতে ব্যর্থ হয়, আদালত ক্রোকের আদেশ দিতে পারেন। [১৮ বিএলডি (এইচডি) ৭৩)

অত্র নিয়মে আদালত কর্তৃক শর্তহীনভাবে ক্রোক করিবার কথা বলা হইয়াছে। একইভাবে অত্র নিয়ম অনুসারে আদালত শর্তহীনভাবে ক্রোক প্রত্যাহারেরও আদেশ দিতে পারেন। যদি বিবাদী ৬ নিয়মের (১) উপনিয়ম অনুসারে তাহার আবশ্যকীয় জামানত প্রদান না করে বা ক্রোকের প্রদত্ত আদেশের বিরুদ্ধে কারণ দর্শাইতে ব্যর্থ হয়, তবে আদালত অত্র ৬ নিয়মের (১) উপনিয়মের অধীনে তাহার সম্পত্তি শর্তহীনভাবে ক্রোকের আদেশ প্রদান করিতে পারেন (২ ডিএলআর (এসসি) ২৭৫)। ৫ নিয়মের (৩) উপনিয়ম অনুসারে প্রদত্ত শর্তসাপেক্ষ ক্রোকের আদেশ ও অত্র উপনিয়ম অর্থাৎ ৬ নিয়মের ১ উপনিয়মের অধীনে চূড়ান্ত করা হয় (২৩ ডিএলআর ৪২৮]। যদি বিবাদী ৫(১) নিয়ম অনুসারে তাহার আবশ্যকীয় জামানত প্রদানের বিরুদ্ধে কারণ দর্শায়, অথবা আবশ্যকীয় জামানত প্রকৃতই প্রদান করে, তখন কোন শর্তহীন ক্রোকের আদেশ প্রদান করা হয় না। পক্ষান্তরে, যদি প্রকৃতপক্ষে ক্রোক করা হইয়া থাকে, তবে তাহা বাধ্যতামূলকভাবে প্রত্যাহৃত হইবে।

(২১ ডিএলআর (এসসি) ২৭৫/

রায়ের পূর্বে ক্রোক দূর করার উদ্দেশ্যে বিবাদী কর্তৃক অত্র নিয়ম অনুসারে সম্পাদিত জামানত বণ্ড জারি প্রক্রিয়ায়

কার্যকরী করা যাইবে।

[এআইজি ১৯৩৪ কল ৬৪)

রিভিশন: বিচারকারী আদালত ইহার উপর অর্পিত ক্ষমতা প্রয়োগ করিতে ব্যর্থ হইবার দরুন এই নিয়মের আওতায় কোন আদেশ প্রদানে অস্বীকৃতি জানাইলে উহার বিরুদ্ধে রিভিশনের দরখাস্ত করা যাইবে, যদিও একই আদালত কর্তৃক ৫ নিয়মের আওতায় পূর্বে প্রদত্ত আদেশ পালন করা হয় নাই। (পিএলজে ১৯৭৪ লাহোর ২২৬। আদেশ ৩৮ নিয়ম ৬ঃ জামানত প্রদানের জন্য আদালতের আদেশ মতে সংশ্লিষ্ট পক্ষ যখন পর্যাপ্ত জামানত

প্রদান করিয়া থাকে তখন উক্ত পরিস্থিতিতে আপীল করিবার জন্য আর কোন সুযোগ থাকে না। অনুরূপ কোন মুলতবী আপীল অপ্রয়োজনীয় এবং অবশ্যই বাতিলযোগ্য।

(৩৬ ডিএলআর ২১৩ (১৯৮৪)

আদেশ ৩৮ নিয়ম ৬(১) ও ৯৪ বিনা কারণ দেখাইয়া ক্রোক : ৯ নিয়মের অধীনে ক্রোক অপসারণ: আদেশ ৩৮ নিয়ম ৬ উপনিয়ম (১)-এর অধীনে ক্রোকের আদেশ দেওয়া যাইতে পারে যখন বিবাদ কেন জামানত প্রদান করিবে না অথবা আদেশপ্রাপ্ত জামানত প্রদান করিতে ব্যর্থ হইবার কারণ দর্শাইতে না পারে। ৫(৩) নিয়মের অধীনে প্রদানকৃত শর্তযুক্ত ক্রোকের আদেশ নিয়ম ৬ উপনিয়ম (১)-এর অধীনে শর্তহীন করা যায় এবং এই উপনিয়মের অধীনে প্রদত্ত আদেশ কেবলমাত্র আদেশ ৩৮ নিয়ম ৯-এর অধীনে অপসারণ করা যাইতে পারে।

((১৯৭৩) ২৫ ডিএলআর ৪২৮।

ডিক্রি জারির ক্ষেত্রে সম্পত্তি কোন পদ্ধতিতে ক্রোক করিতে হইবে তাহা ২১ আদেশে বিস্তারিত আলোচিত হইয়াছে। জারির ক্রোকের মত একই পদ্ধতিতে ডিক্রি জারির পূর্বে ক্রোক করিতে হইবে এবং এইজন্য কেন নূতন ক্রোক অপ্রয়োজনীয় (১৯৩৩) ৩৭ সিডব্লিউএন ১১৬৮)। ক্রোকের আদেশটি কেবলমাত্র প্রকাশ করিলেই যথেষ্ট হইবে না বরং নিষেধাজ্ঞামূলক আদেশটি কেবলমাত্র প্রকাশ করিলেই যথেষ্ট হইবে না বরং নিষেধাজ্ঞামূলক আদেশটি অবশ্যই ২১ আদেশের ৫৪ নিয়মে বর্ণিত পদ্ধতিতে প্রকাশ করিতে হইবে (১৯৩৭) ৬৫ সিএলজে ৩২৯/। আইন

অনুসারে কোন বৈধ ক্রোক হওয়ার জন্য আবশ্যকীয় সকল পরোয়ানা জারি করা না হইলে ৪৬ ধারার নিয়ম অনুসারে কোন সম্পত্তির হস্তান্তর অবৈধ করিবে না।

রায়ের পূর্বে কোন ঋণ ক্রোক করিতে হইলে তাহা অবশ্যই ২১ আদেশের ৪৬ নিয়মে নির্ধারিত পদ্ধতিতে

[১৯৪ এলাহাবাদ এলজে ২২৫।

করিতে হইবে।

[এআইআর ১৯৩২ পাটনা ৮১।

স্থাবর সম্পত্তি ক্রোকঃ রায়ের পূর্বে কোন স্থাবর সম্পত্তি ক্রোক করিতে হইলে তাহা অবশ্যই ২১ আদেশের ৫৪ নিয়মের বিধান মোতাবেক একটি নিষেধাজ্ঞামূলক আদেশের মাধ্যমে করিতে হইবে।

(এআইআর ১৯৬৩ পাটনা ২৮৬ ডিবি। ১৩৬ ধারা ও ৭ নিয়ম: ক্রোকের ক্ষেত্রে ১৩৬ ধারার বিধানাবলী পালন না করা হইলে উহা মাত্র একটি পদ্ধতিগত ত্রুটির বিরুদ্ধে কোনরূপ আপত্তি উত্থাপিত না হইলে উক্ত ত্রুটি ক্রোকের কার্যকারিতাকে কোনরূপ বিনষ্ট করিবে না।

[এআইআর ১৯৬৩ কেরালা ১৯৩]

৮ নিয়মের সহিত ১৫ ধারার সম্পর্ক: ৩৮ আদেশের ৮ নিয়ম, দেওয়ানী কার্যবিধির ১১৫ ধারার সহিত মিলাইয়া পড়িতে হইবে। হাইকোর্ট বিভাগে দায়েরকৃত আপীল এখানে রিভিশনের দরখাস্ত বলিয়া বিবেচিত হইবে। এই নিয়মের আওতায় কোন আদেশ আপীলযোগ্য না হওয়ার পরও উহার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপীল করা হয়। আদালত এইখানে আপীলের পরিবর্তে ১৫ ধারার অধীনে রিভিশনের ক্ষমতা প্রয়োগ করিয়াছে। [৩৫ ডিএলআর ৭৭]

কোন আদালতের নিকট ক্রোকের আপত্তি দেওয়া যায়: ক্রোকের আদেশদানকারী আদালতের নিকটই ক্রোকসংক্রান্ত কোন দাবি উত্থাপন করা যায়, ১৩৬ ধারা মোতাবেক যেই আদালত সম্পত্তিটি ক্রোক করিয়াছে সেই আদালতের নিকট নহে।

[এআইআর ১৯৬৩ মহীশূর ১৪৭। আদেশ ৩৮ নিয়ম ৮: ১১৫ ধারাসহ পাঠযোগ্য। হাইকোর্ট ডিভিশনে পেশকৃত আপীল রিভিশনাল আবেদন হিসাবে ধরা হবে। যদিও দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৩৮ নিয়ম ৮-এর অধীনে একটি আদেশ আপীলযোগ্য নহে তথাপি এই মামলায় বাদী আপীল দাখিল করিয়াছে। বর্তমান মামলার পরিস্থিতিতে আমরা ইহাই বলিতে পারি, আমরা দেওয়ানী কার্যবিধি আইনের ১১৫ ধারার অধীনে নীতিমালা ব্যবহার করিতে পারি।

[(১৯৮৩) ৩৫ ডিএলআর ৭৭]

পরিধিঃ মোকদ্দমাটি স্বেচ্ছায় প্রত্যাহার করিয়া না লইলেও যদি উহা অন্য কোন কারণে আদালত কর্তৃক খারিজ করা হইয়া থাকে, তাহা হইলে ক্রোকাদেশটিও ঐ খারিজাদেশের সাথে সাথে খারিজ হইয়া যাইবে।

(এনএলআর ১৯৮০ সিভ ১১০]

নিয়মটি সম্পূর্ণ নহে:  রায়-পূর্ব রায়- ক্রোক কখন পরিসমাপ্ত হইয়া যাইবে, এই প্রসঙ্গে ৯ নিয়মটি সম্পূর্ণ নয়ে স্বয়ং সম্পূর্ণ নহে।এআইআর ১৯৪১ সিন্ধু ১৩)। রায়-পূর্ব ক্রোকের কার্যকারিতা তখনই বিনষ্ট হইয়া যাইবে যখন উক্ত ক্রোকবলে উদ্ভূত কোন ডিক্রির জারি দরখাস্ত ২১ আদেশের ৫৭ নিয়মের আওতায় খারিজ হইয়া যায়।

(এআইআর ১৯৫২ ট্র্যাভ কোং ৪১৪ এফবি)

তৃতীয় পক্ষের অধিকার: ক্রোকের পূর্বে কোন আগন্তুক বা রিসিভারের নিকট সম্পত্তিটি স্থানান্তরিত হইয়া থাকিলে (যাহারা মোকদ্দমার কোন পক্ষ নহে) তাহারা উক্ত ক্রোক দ্বারা কোনরূপ ক্ষতিগ্রস্ত হইবে না (এআইআর

১৯৫৫ ত্রিপুরা ৩০)। একইভাবে রায়-পূর্ব ক্রোকের পূর্বে সম্পত্তির কোনরূপ বিক্রয় চুক্তি সম্পাদিত হইয়া থাকিলেও তাহাতে ক্রেতার কোনরূপ স্বার্থ বিনষ্ট হইবে না।

[এআইআর ১৯৪৩ বোম্বে ২৭/

আদেশ ৩৮ নিয়ম ১০। সরকারের সহিত আমানতকারী জামানত টাকা আমানতকারীর বিরুদ্ধে তৃতীয় পক্ষ দাবিদারের আইনতঃ ঋণ সন্তুষ্টির জন্য ক্রোকযোগ্য আদালতের আদেশে জামানতের টাকা সরকারের দখল হইতে আদালতের তত্ত্বাবধানে যাইবে। ইহাতে প্রভাবান্বিত হয় নাই এমন জামানতের উপর সরকারের অধিকার লোপ পাইবে না। তৃতীয় পক্ষ দাবিদারকে অপেক্ষা করিতে হইতে যতক্ষণ না সরকারের দেনা শোধ করা হয় জমাকৃত টাকা হইতে।
((১৯৭৬) ২৮ ডিএলআর (এসসি) ৪৫)

রায়-পূর্ব ক্রোক ও জারি কার্যক্রম হিসাবে ক্রোক: জারি কার্যক্রম হিসাবে ক্রোককৃত সম্পত্তি রায়-পূর্ব ক্রোককৃত সম্পত্তিকে অন্তর্ভুক্ত করিবে না। এইরূপে জারি মোকদ্দমা ত্রুটিজনিত কারণে খারিজ হইলে উহার জন্য রায়-পূর্ব ক্রোকের পরিসমাপ্তি হইবে না। (১৮ ডিএলআর ৩৯৩)

ক্রোককৃত সম্পত্তির পুনঃক্রোকঃ রায়-পূর্ব ক্রোকই জারি কার্যক্রমের জন্য ক্রোক হইতে পারে যদি ডিক্রিদার ডিক্রি জারির জন্য ক্রোক চাহিয়া আদালতের নিকট আবেদন করে। এই আবেদনের নিমিত্তে পদক্ষেপ গ্রহণ করিবার জন্য একদা ক্রোককৃত সম্পত্তি পুনরায় ক্রোক করিবার দরকার নাই। (এআইআর ১৯৬৩ মাদ, ২১৭ এফবি)

এখানে কৃষক বলিতে যে মাটি কর্ষণ করে এবং যাহার কৃষিজাত দ্রব্যসামগ্রী ব্যতীত অন্য কোনভাবে চলিবার উপায় নাই তাহাকেই বুঝানো হইয়াছে (এআইআর ১৯৩৮ মাদ, ৯২২/। উক্ত সংজ্ঞার আওতায় বিবাদী একবার কৃষক প্রমাণিত হইলে আদালত কৃষিজাত কোন দ্রব্যসামগ্রী ক্রোক কিংবা তাহা আদালতে উপস্থিত করিবার আদেশ দিতে পারিবেন না। [এআইআর ১৯৬২ কেরালা ২৬১। 'কৃষিজাত দ্রব্য' ততক্ষণই কৃষিজাত দ্রব্য হিসাবে পরিগণিত হইবে যতক্ষণ পর্যন্ত উক্ত দ্রব্য বা ফসল বর্ধিষ্ণু হিসাবে ক্ষেতে দণ্ডায়মান কিংবা উহা কাটিবার পর মাড়াই ঘরে আটকা থাকে। খড়-কুটা হইতে শস্যদানা আলাদা করিবার পর আর উহা এই বিধির আওতায় কৃষিজাত দ্রব্য থাকে না; ফলে উহা ক্রোক করা যায়।

[এআইআর ১৯৬২ রাজস্থান ৮২।




Post a Comment

Join the conversation